এসএসসি(ভোকেশনাল) -
পোল্ট্রি রিয়ারিং অ্যান্ড ফার্মিং-২ -
প্রথম পত্র (নবম শ্রেণি) |
| NCTB BOOK
3
২.২ সুষম খাদ্য
যে সব খাদ্য মিশ্রণে হাঁসের দৈহিক প্রয়োজন মিটানো ও উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত পরিমাণ ও সঠিক অনুপাতে সব পুষ্টি উপাদান থাকে সেই খাদ্য মিশ্রণকে সুষম খাদ্য বলা হয় ।
সুষম খাদ্যের সুফল-
পরিমানমত খাদ্য গ্রহণ করে ।
শারীরিক বৃদ্ধি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হয়ে থাকে ।
মাংস বৃদ্ধি ঘটে
ডিম পাড়ার সংখ্যা বেড়ে যায়।
ডিমের আকার বড় হয় ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ।
সুষম খাদ্যের বৈশিষ্ট্য-
একটি হাঁসের বিপাকের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি থাকতে হবে।
সুষম খাদ্যে সাধারণত গড়ে ৫০-৬০% শর্করা, ২০% আমিষ এবং ১৫-২৬% চর্বি থাকতে হবে।
পৌষ্টিক নালীর পেরিস্টলিক ক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও ছোবড়া ভুষি অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।
সুষম খাদ্যে অবশ্যই খনিজ পদার্থ যেমন; ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, সোডিয়াম ও পটাশিয়াম থাকতে হবে ।
সুষম খাদ্যে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
সুষম খাদ্য অবশ্যই সহজপ্রাচ্য হতে হবে।
সুষম খাদ্য উপাদান সহজলভ্য ও আনুপাতিক হারে সন্তা হতে হবে।